শুরুতে স/সম/সদ/তদ/স্ব থাকলে

‘স’, ‘সম’ উপসর্গ এবং ‘সৎ (সদ)’, ‘তৎ (তদ)’ ও ‘স্ব’ শব্দ থাকলে উক্ত বর্ণটি অ-কাররূপে
উচ্চারণ করতে হবে।
যেমন: সজীব। এখানে ‘স’ উপসর্গ যুক্ত থাকায় ‘স’ বর্ণটিকে ‘অ’-যুক্ত আকারে উচ্চারণ করতে
হবে। সুতরাং এর উচ্চারণ হবে ‘শজিব্’ (‘শোজিব্’ নয়)।
আবার, সংস্কার। এখানে ‘সম’ উপসর্গ (সম্+কার) যুক্ত থাকায় ‘স’ বর্ণটিকে ‘অ’-যুক্ত আকারে
উচ্চারণ করতে হবে। সুতরাং এর উচ্চারণ হবে ‘শঙ্ শ্ কার’ (‘শোঙ্ শ্ কার’ নয়)

আরও উদাহরণ:
সজল (শজোল্), সঙ্কলন (শঙ্ কলোন্), সমৃদ্ধ (শম্ মৃদ্ ধো), সংশ্লিষ্ট (শঙ্ স্লিশ্ টো), সঞ্জয়
(শন্ জয়্), সম্মান (শম্ মান্), সম্পর্ক (শম্ পর্ কো), সন্তুষ্ট (শন্ তুশ্ টো), সদিচ্ছা (শদিচ্
ছা), তদুপরি (তদুপোরি), স্বচ্ছ (শচ্ ছো), স্বরোচিত (শরোচিতো), স্বর (শর্), সংগীত (শোঙ্
গিত্)।